
আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে Payoneer Master Card ফ্রিতে আপনি ঘরে বসে পেতে পারেন? ১০-১৫ দিনের মধ্যে তাও আবার 25 ডলার বোনাস সহ Payoneer Master Card কি কাজে লাগে বা এটা কিসের তা আশা করি বলতে হবে না, তারপরও সংক্ষেপে বলি,
Payoneer Master Card কি কাজে লাগে? সুবিধা কি?
১. এটা দিয়ে বিশ্বের মধ্যে প্রায় ২০০+ দেশ থেকে লেনদেন করতে পারবেন।
২. বিশ্বের ৯০%+ মার্কেট প্লেস এই কার্ড সাপোর্ট করে, আপনি ঐ সকল মার্কেট প্লেস থেকে ইনকাম করে এই কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট আনতে পারবেন, যেমন: upwork, freelancer, fiverr,clickbank ইত্যাদি।
৩. অধিকাংশ কাজের জন্যই পেপাল দরকার, কিন্তু আমাদের বাংলাদেশে পেপাল না থাকার কারনে অনেকের পেমেন্ট আনতে ঝামেলা হয়, সেই ক্ষেত্রে Payoneer আপনাকে অনেকটা হেল্প করবে,।
৪. Payoneer থেকে সরাসরি আপনার ব্যাংকে টাকা পাঠাতে পারবেন, প্রথমে মার্কেট প্লেস থেকে সরাসরি বাংলাদেশি ব্যাংক সাপোর্ট না করলে যদি Payoneer সাপোর্ট থাকে তাহলে প্রথমে মার্কেট প্লেস থেকে Payoneer এ পেমেন্ট দিতে পারবেন, এবং Payoneer থেকে সরাসরি আপনার যে কোন বাংলাদেশি ব্যাংকে পেমেন্ট দিতে পারবেন। এতে ডলার রেট বেশি পাওয়া যায় সরাসরি মার্কেট থেকে পেমেন্টর দেয়ার তুলনায়। আপনি যদি সরাসরি মার্কেট প্লেস থেকে ব্যাংকে পেমেন্ট দেন তাহলে ডলার রেট পাবেন 74.74 টাকা কিছুটা কম/বেশি, আর Payoneer থেকে দিলে প্রায়ই 77+ টাকা রেট পাওয়া যায়।
৫. Payoneer থেকে বাংলাদেশে যে কোন ব্যাংকে টাকা পাঠালে বর্তমানে কোন চার্জ কাটে না, সম্পূর্ণ ফ্রি।
৬. আপনি Payoneer থেকে আপনার যে কোন ব্যাংকে টাকা তুলতে পারবেন, যেমন: ব্র্যাক, ডার্চ-বাংলা ব্যাংক, ইসলামি ব্যাংক, ইত্যাদি।
৭. চাইলে সরাসরি বাংলাদেশে যে কোন ব্যাংকের ATM, Both থেকেও এই কার্ড দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।
৮. আবার বিশ্বের বিভিন্ন স্থান/ওয়েব সাইট থেকে ভিবিন্ন জিনিস ক্রয়ও করতে পারবেন।
৯. এটাতে USD এবং EUR দুই কারেন্সিতে লেনদেন করতে পারবেন।
১০. পূর্বে পেপালও ভেরিফাই করা যেতো, কিন্তু বর্তমানে যায় কিনা আমি সিওর না।
১১. কারো রেফারেলে রেজিস্ট্রেশন করলে ২৫ ডলার বোনাস পাবেন।
আরো আছে বেশি বাড়ালাম না, বাকিটা নিজে রিসার্চ করে যেনে নিবেন।
Payoneer Master Card এ বোনাস পাবেন কিভাবে?
১. প্রথমে আপনাকে যে কোন মার্কেট প্লেস থেকে কম পক্ষে ১০০ ডলার রিচার্জ করতে হবে, তাহলে আপনার ১০০ রিচার্জারের ২৪/৪৮ ঘন্টার মধ্যে আপনি বোনাস পাবেন।
২. আপনি এক সাথে ১০০ লোড করতে না পারলেও ভেঙ্গে ভেঙ্গে লোড করতে পারবেন খুচরা হিসেবে।
Payoneer Master Card লোড করবেন কিভাবে?
১. প্রথমে যে কোন মার্কেট প্লেস থেকে লোড করতে হবে যতক্ষণনা ১০০ ডলার পূর্ণ হয়, ১০০ ডলার পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত আপনি অন্য কারো Payoneer থেকে ডলার ট্রেন্সফার করতে পারবেন না।
২. শুনেছি প্রথম লোড আপনি Skril থেকেও করতে পারবেন, আপনার যদি Skril এ একাউন্ট থাকে তাহলে আপনি অন্য কারো কাছ থেকে Skril ডলার ক্রায় করে Payoneer এ লোড করতে পারবেন, এতেও বোনাস পাবেন, তবে আমি এটা সিওর না। Skril এ একাউন্ট না থাকলে Signup করতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।
Payoneer রেজিস্ট্রেশন করতে আপনার কি কি দরকার হবে?
১. ভোটার আইডি কার্ড/পাসপোর্ট/ড্রেরাইভিং লাইসেন্স, এই তিনটির মধ্যে যে কোন একটির scan copy.
তাহলে আর কথা না বারিয়ে কাজে চলে যাই।
Registration for Payoneer Master Card
প্রথমে Signup করতে এখানে ক্লিক করুন করুন। নিচের ছবিটি দেখুন।
এবারে আপনি কার্ড দিয়ে কি করবেন তা জানতে চাইবে, এখানে Payoneer Master Card সিলেক্ট করুন

এরপরে যে ফরমটি আসবে সেই ফরমটি পূরর্ণ করুন একদম আপনার আইডি কার্ড অনুসারে, যদি আইডি না থাকে তাহলে ড্রেরাইভিং লাইন্সেস, পাসপোর্ট যে কোন একটি থাকতে হবে। যদি এমন কিছু না থাকে তাহলে হবে না। তাহলে আপনার এই সকল ইনফোরমেশন মত সব কিছু ঠিক কি দিন।
Payoneer Master Card
এবার Next পেস করুন।
তারপর নিচের পিক্সারের মত এই ষ্টপও পূরর্ণ করুন
এখানে ঠিকানটা দিবেন এমন ভাবে যেন আপনাকে ঐ ঠিকানায় এসে কেহ খুজলে পাওয়া যাবে, যেমন আমি দিলাম।
Payoneer Master Card
শেষ হলে Next প্রেস করুন।
এবার এই ধাপটিও পূরর্ন করুন
সকল তথ্য গুলোই গুরুত্ব পূর্ণ তাই সব কিছু সেইভ করে অথবা লিখে করে রাখুন।
এবার next প্রেস করুন।
পরবর্তী ধাপ দেখুন,
National ID Card Payoneer Master Card
প্রথমে আপনার যে কার্ড আছে যেমন: ন্যাশনাল আইডি কার্ড/পাসপোর্ট/ড্রেরাইভিং লাইন্সেস ইত্যাদি সিলেক্ট করুন, এরপরে সেই কার্ডের নাম্বার লিখুন, কোন দেশ থেকে কার্ড নিয়েছেন সেই দেশ (বাংলাদেশ) সিলেক্ট করুন।
নিচে দেখুন সিপিং এ্যডড্রেস নামে একটি অপশন আছে। আপনি যদি অন্য কোথাও থেকে থাকেন যে, আপনার আইডির ঠিকানা বাড়িতে, কিন্তু আপনি থাকেন ঢাকাতে, আর আপনি কার্ডটি পেতে চান ঢাকার ঠিকানায় তাহলে সিপিং টা সিলেক্ট করুন তাহলেই ঠিকানা চাইবে, আপনি ওখানে আপনার ঠিকানা দিন। আর উপরে যে ঠিকানা দেয়া হয়েছে তা অবশ্যই আপনার আইডির ঠিকানা হতে হবে।
সব শেষে নিচে দেখুন তিনটি অপশন আছে সব গুলোতে টিক দিন। এবার ফিনিস এ ক্লিক করুন। এবার কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন, আপনাকে রিডায়রেক্ট করে লগইন পেজে নিয়ে যাবে
Security Questions
পূর্বেই একটি সিকুরেটির প্রশ্ন লিখে ছিলেন, এখন লগইন করুন তারপর আরো দুইটি সেট করুন, সকল ইনফো অবশ্যই সেইভ করে রাখবেন, কারন পরবর্তীতে সব কিছু যে কোন সময় দরকার হবে। বিশেষ করে কোন সমস্যায় পরলে সাপোর্ট সেন্টারে যোগাযোগ করলেই আগে এই সকল ইনফো জানতে চাইবে।

সেখানে ই-মেইল পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন।
লগইন করলেই নিচের মত পেজ আসবে সেখানে দুটি প্রশ্ন সিলেক্ট করুন, এবং সাথে তার উত্তর দিন। (যদি লগইন করার সাথে সাথে না আসে তাহলে একাউন্ট থেকে একাউন্ট ইনফোরমেশনে ক্লিক করুন)

এবার অপেক্ষা করুন, আপনার সকল ইনফো তারা রিভিউ করবে
এবং আপনার কাছে এমন একটি ই-মেইল যাবে

Payoneer Master Card Approval
Document Upload
কিছু দিনের মধ্যে আপনার ই-মেইলে এমন একটি মেইল আসবে তখন আপনি যে কার্ডের নাম/নাম্বার দিয়ে ছিলেন সেই কার্ড SCAN করে দুই পিটই এ সাথে করে Upload link এ ক্লিক করে আপলোড করে দিন। (পূর্বে এটা বাধ্যতামূলক ছিলো, কিন্তু ইদানিং দেখা যায় অনেকের এই মেইলটি আসে না, এবং কোন রকম ডকুমেন্ট চায় না, ডকুমেন্ট ছাড়াই কার্ড এপরুভ করে দেয়)
সব শেষে সাবমিট করুন।
এরপর আবার আপনার আইডি সহ সব কিছু রিভিউ করবে, কিছু দিনের মধ্যে আপনাকে একটি মেইল দেয়া হবে যদি আপনার সকল ইনফো ঠিক থাকে তাহলে আপনার রেজিস্ট্রেশনটি তারা এপরুভ করবে, এবং জানিয়ে দিবে, আপনার কার্ড এপরুভ হয়েছে, আপনি কত তারিখের মধ্যে কার্ডটি পাবেন, যদিও এখানে বলে আপনি USA এর বাহিরে হলে ২৫ দিনের মত লাগবে, এখন সম্ভবত সর্বচ্চ ১০ দিনের মধ্যে পাওয়া যায়।

আপনি লগইন করেও দেখতে পারবেন আপনি কোন অবস্থানে আছে।
এবং আপনি কার্ডটি কত তারিখ হাতে পাবেন সেই তারিখ দেখতে www.payoneer.com ভিজিট করুন এবং আপনার ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন View your status এ ক্লিক করুন তাহলেই দেখতে পাবেন।
Payoneer Master Card
USA এর মধ্যে হলে 5-10 দিনের মধ্যে পাওয়া যায়, আর USA এর বাহিরে হলে 25-30 দিন লাগে। আমি পেয়ে ছিলাম 13দিনের মধ্যে তাই আমাকে USA USA লাগতেছে :পি :পি ।
Payoneer Master Card Receive
কিন্তু এখন ১০-১২ দিনের মধ্যে পাওয়া যায়
এখন আপনার আরো একটি কাজ করতে হবে, তা হলো আমাদের বাংলাদেশের পোষ্ট অফিসের কাজ তেমন সুবিধার না, তারা ঠিক সময় বা সঠিক ব্যক্তির কাছে পার্সেল পৌছাতে মাঝে মাঝে ভুল করে, তাই আপনি ৫/৬ দিন পরে পোষ্ট অফিসে যোগাযোগ করে আপনার নাম এবং ফোন নং দিয়ে আসবেন, আপনার এলাকায় যে লোক চিঠি বিলি করে তার সাথে কথা বলবেন, তার ফোন নং নিয়ে আসবেন, এবং তাকে প্রয়োজনে 20 টাকা হাতে ধরিয়ে দিয়ে আসবেন, যে আমার নামে কিছু দিনের মধ্যে একটি চিঠি আসবে, যদি আসে একটু কষ্ট করে আমার ফোনে একটি মিসকল দিয়েন, তাইলে সে খুশিতে খুশিতে মিস দিবে। আমি শুদু আমাদের এলকার ডাক পিয়নকে বলেছি, আবুল বাশার নামে যদি বাহিরের দেশে থেকে কোন চিঠি আসে, এবং ঠিকানা আমাদের এলাকার হয়, তাহলে কওমি মাদরাসায় যে কোন শিক্ষকের কাছে দিলেই হবে, কিন্তু সে একদম আমার বাসায় দিয়ে গেছে
Payoneer Master Card Active
যখন চিঠিটি হাতে পাবেন তার ভিতের আপনি এমন একটি কার্ড লাগানো দেখতে পাবেন সেই কার্ডটি হাতে নিন।

Payoneer-Master Card
কার্ডটি হাতে নিয়ে Active করার জন্য প্রথমে ভিজিট করুন www.payoneer.com এবার লগইন করুন।
View Status এ ক্লিক করুন,

Payoneer Master Card Active
এবার নিচে মত আসবে।

Payoneer Master Card Pin
এবারে উপরের ঘরে আপনার মাষ্টার কার্ডের সম্পূর্ণ নাম্বার লিখুন।
নিচের দুই ঘরে চার সংখ্যার চারটি পিন দিন, যেটি সব সময় আপনার টাকা উত্তোলন করতে গেলে দরকার হবে।
এবং সব শেষে নিচের ঘর দুটিতে টিক দিন এবারে Active এ ক্লিক করুন। কাজ শেষ। এখন থেকেই ব্যবহার করতে পারবেন।
Payoneer Master Card শর্তকর্তা
১. কার্ডটি কখনও কারো হাতে দিবেন না, কারন আপনার কার্ডের নাম, সম্পূর্ণ নাম্বারটি, কার্ডের মেয়াদ শেষের তারিখ, এবং পিছনে ৩টি গোপন পিন লেখা থাকে, এই বিষয় গুলো কেহ জানতে পারলে বা যদি লিখে নেয়, তাহলে আপনার কার্ড থেকে অনলাইনে কেনাকাটা করতে পারবে, আপনি মাঝে মাঝে দেখবেন আপনার কার্ডের টাকা হওয়া
২. আপনার কার্ডের পিন কখনও কাউকে বলবেন না বা শেয়ার করবে না।
৩. আপনার Payoneer একাউন্টে কখনও অন্য কারো পিসি থেকে লগইন করবে না, তাহলে আপনার একাউন্টটি যে কোন সময় ব্যান হয়ে যেতে পারে। আবার তার পিসিতে কোন ভাইরাস জাতিও স্ক্রিপ্ট যদি ইন্সটল বা রান থাকে তাহলে আপনার ইউজার এবং পাসওয়ার্ড চলে যেতে পারে হ্যাকারের হাতে।
৪. যথা সম্ভব Payoneer থেকে সরাসরি আপনার ব্যাংকে টাকা তোলার চেষ্টা করবেন, কারন বাংলাদেশি ব্যাংকের এটিএম থেকে টাকা তুলতে গেলে মাঝে মাঝে টাকা আটাকে যায়, বিশেষ করে ডার্চ-বাংলা ব্যাংকের এই সমস্যাটা বেশি। তুলতে পারেন ব্র্যাক অথবা সব থেকে ভালো হয় স্টান্ডার চার্টার ব্যাংক, বা উন্নত ব্যাংকের বুথ।
Payoneer Master Card কিছু সমস্যা এবং সমাধান
১. যদি দেখেন কখনও আপনি টাকা তুলতে গেলেন কিন্তু আপনার টাকা আটকে গেছে, মানে কার্ড থেকে টাকা কেটে নিছে, কিন্তু আপনি বুথ থেকে টাকা পাননি, তাহলে ঐ ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে কোন লাভ নেই, আপনি খুজে দেখুন ঐ বুথের যে কোন যায়গাতে একটি বুথ আইডি লেখা থাকে সেটা লিখে নিন এরপর আপনি সরাসরি Payoneer এর সাথে সাপোর্ট সেন্টার যোগাযোগ করবেন, তারা আপনাকে একটি ফর্ম দিবে, ওটি পূরন করে তাদের মেইল করবেন তাহলে আবার টাকা আপনার একাউন্টে রিটান চলে আসবে, অবশ্য এটা অটোমেটিকই আসে কোন রকম আবেদন ছাড়াই, প্রয়োজনে ৩ দিন অপেক্ষা করতে পারেন, ৩ দিনের মধ্যে না পেলে যোগাযোগ করুন
ধন্যবাদ সবাই ভালো থাকবেন।
যদি আপনার একাউন্টে কোন সমস্যা হয় তাহলে বাংলাদেশিদের জন্য রয়েছে বিশেষ সাপোর্ট, তবে অবশ্যই পূর্বে payoneer.com গিয়ে সাপোর্টে যোগাযোগ করতে হবে, যদি সেখান থেকে কোন সমাধান না পান তাহলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন। PayoneerSupportBD
আসুন জেনে নেই প্রথমে পেওনিয়ার কার্ড কিভাবে লোড করতে হবে ?
- আপনার নামে আগে থেকেই একটি পেওনিয়ার কার্ড আছে অথবা নতুন কার্ড আনতে যাচ্ছেন পেওনিয়ার কার্ডের সাথে আপনি একটি আমেরিকান ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার ও রাউটিং নাম্বার পাবেন Us Payment Service নামক অপশনে ।
- আপনি যদি Odesk, Freelancer, Fiverr, Elance, Infolinks অথবা মাস্টার কার্ডে ডলার উইথড্র করার সুবিধা দেয় এমন কোম্পানিতে কাজ করে থাকেন তবে আপনার পেওনিয়ার কার্ডটি অ্যাড করে সরাসরি কার্ডে ডলার আনতে পারবেন । এক্ষেত্রে কোম্পানি গুলো ২% চার্জ করতে পারে এজন্য ২৫ ডলার বোনাস পেতে ১০৩ উইথড্র দিবেন ।
- Google Adsens, Skrill, Bidvertiser, Amazon, clicksure অথবা অন্যন্য কোম্পানি থেকে ব্যাংক উইথড্র বা ওয়্যার ট্র্যান্সফারের মাধ্যমে কার্ডে ডলার আনতে পারেন, এজন্য Us Payment Service এর ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার ও রাউটিং নাম্বার আপনার প্রোফাইলের ব্যাংক উইথড্র অপশনে যোগ করুন,Us Payment Service এর ব্যাংক অ্যাড করার সময় কান্ট্রি অবশ্যই U.S.A সিলেক্ট করে নিবেন ।
- আপনার আমেরিকান ক্লায়েন্ট চাইলে Us Payment Service এর Bank Of America ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার দিয়ে সরাসরি ব্র্যাঞ্চ থেকেও ডিপোজিট করে দিতে পারবেন ।
আপনি কার্ড এনেছেন কিন্তু লক হয়ে গিয়েছে বা একাউন্টে লগইন করতে পারছেন না তাহলে আপনি কি করবেন ?
- কার্ড একটিভ করার ১৮০ দিনের মধ্যে লোড না করলে আপনার একাউন্টে লগইন করতে সমস্যা হতে পারে , আপনি পেওনিয়ার এর সাথে লাইভ চ্যাট করে বলুন আপনার কার্ড লোড দিতে চাচ্ছেন কিন্তু লগইন করতে পারছেন না , তাই আপনার একাউন্ট রিএকটিভ করে দিতে অনুরোধ করুন ।
আপনি আরো যে যে কাজে কার্ডটি ব্যবহার করতে পারবেন???
- অনলাইন শপিং।
- অনলাইন বিল উত্তোলন ও প্রদান।
- ওডেক্স, ফ্রিল্যান্সার, ইল্যান্স, স্ক্রিল, ফিভার, গুগল অ্যাডসেন্স সহ অন্যান্য জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইটে টাকা উত্তোলন ও বিল প্রদানের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।
- ফেসবুক, টুইটার, গুগুল প্লাস, গুগুল, ইয়াহু সহ অন্যন্য সকল সামাজিক যোগাযোগ সাইটে আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন প্রচারের কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।
কার্ডের টাকা কোথায় থেকে তুলবেন???
- কার্ডের টাকা তোলার জন্য আপনার নিকটস্থ বা বিশ্বের যেকোন মাষ্টারকার্ড লোগো যুক্ত বুথ থেকে তুলতে পারবেন । বাংলাদেশের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের বুথ ভালো হয় ।
- সতর্কতাঃ আপনার পেওনিয়ার কার্ডে ডলার না থাকলে বুথে কার্ড ঢুকাবেন না, তাহলে কার্ড আটকে যাবে কারন বুথে ব্যাল্যান্স চেক করতেও কার্ডে ১ ডলার থাকা দরকার হবে ।
- অনেকে কার্ড একটিভ করার ১৮০ দিনের কার্ডে কোন প্রকার উইথড্র না দেয়ায় কার্ড লক হয়ে যায় ৭ মাসে এসে কার্ডে উইথড্র প্রয়োজন হয় আরপর আবার নতুন কার্ডের জন্য আবেদন করেন! কিন্তু আপন কি জানেন ডলার উইথড্র করার জন্য চাইলে সাপোর্টে কথা বলে আগের কার্ডটি পুনরায় একটিভ করা যায় কার্ডের মেয়াদ শেষ হবার আগে পর্যন্ত !
Are you trying to make money from your websites by using popunder advertisments?
ReplyDeleteIf so, did you know about Ero Advertising?